কাবা/ক্বাবা মুসলিমদের কাছে সবচেয়ে পবিত্র ঘর। যদিও কাবার গুরুত্ব সবসময় ছিল অর্থনৈতিক নির্ভর। অর্থনৈতিক কারণে কাবা ও মক্কা সবসময় গুরুত্বপূর্ণ ছিল। নবী মুহাম্মদের জন্মের পূর্বে ইয়েমেনের এক রাজা কাবা ধ্বংস করে কাবার অর্থনৈতিক স্রোত স্রোত ইয়েমেনের দিকে নিতে চেয়েছিলেন। যদিও তিনি তখন ব্যর্থ হোন। কাবাকে কেন্দ্র করে মক্কায় নগরায়ন ঘটেছে, মানুষের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এসেছে। ফলে মুহাম্মদ যখন হানিফদের মতন এক ঈশ্বরবাদ প্রচারে নামলেন প্রথমে কিছু না বললেও পরবর্তীতে কুরাইশরা এর বিরোধিতা করলেন। এর মূল কারণ ছিল কাবার অর্থনৈতিক সেক্টরের পতনের আশঙ্কা। প্রতিবছর আরবের আশ-পাশ থেকে হাজারো মানুষ কাবা প্রদক্ষিণ করতে আসতেন। ফলে ধর্মীয় উৎসবকে কেন্দ্র করে ব্যবসা বাণিজ্য পরিচালিত হতো।
মুহাম্মদ নবী হওয়ার পূর্বে অর্থাৎ মুহাম্মদের বয়স যখন ৩৫ বছর তখন কাবায় একবার আগুনের সূত্রপাত হয়। মক্কায় আক্রমণ, কাবা ধ্বংসের ইতিহাস সব কিছুই এই লেখায় আলোচনা করবো। সেই সাথে মৃত্যু-পরবর্তী মুসলিমদের হাতে কীভাবে মুসলিম খলিফারা ও নবী বংশ ধ্বংস হয়েছিল সেই ইতিহাসও আলোচনা করবো। ফলে পাঠকের বুঝতে সুবিধা হবে যে, এসব ইতিহাস আড়াল করে রাখার জন্যে ইসলামপন্থীরা ইহুদি খ্রিস্টানদের বিরুদ্ধে কেন প্রতিনিয়ত গালমন্দ অব্যাহত রাখে। মুসলিমদের হাতেই লেগে আছে নবী বংশ হত্যার রক্ত।
ইহুদিদের প্রতি ইসলামপন্থীরা একটা অভিযোগ করেন যে, তারা তাদের নবীকে কষ্ট দিয়েছেন। সন্তান ও স্বামী হারানো এক মা প্রতিশোধ নেওয়ার জন্যে মুহাম্মদের খাবারে বিষ মিশিয়ে দেন। পরবর্তীতে মুহাম্মদ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এবং মুহাম্মদ মহিলাকে ক্ষমা করেন। বিষের প্রতিক্রিয়ায় মুহাম্মদের মাথার চুল পড়ে যায়। ইসলামের ইতিহাসে যতো হত্যা ও রক্তপাত সব নবীর উপদেষ্টা, সাহাবি ও আত্মীয়-স্বজনদের কারণেই সংঘটিত হয়েছে।
মুহাম্মদ নবী হওয়ার পূর্বে অর্থাৎ মুহাম্মদের বয়স যখন ৩৫ বছর তখন কাবায় একবার আগুনের সূত্রপাত হয়। মক্কায় আক্রমণ, কাবা ধ্বংসের ইতিহাস সব কিছুই এই লেখায় আলোচনা করবো। সেই সাথে মৃত্যু-পরবর্তী মুসলিমদের হাতে কীভাবে মুসলিম খলিফারা ও নবী বংশ ধ্বংস হয়েছিল সেই ইতিহাসও আলোচনা করবো। ফলে পাঠকের বুঝতে সুবিধা হবে যে, এসব ইতিহাস আড়াল করে রাখার জন্যে ইসলামপন্থীরা ইহুদি খ্রিস্টানদের বিরুদ্ধে কেন প্রতিনিয়ত গালমন্দ অব্যাহত রাখে। মুসলিমদের হাতেই লেগে আছে নবী বংশ হত্যার রক্ত।
ইহুদিদের প্রতি ইসলামপন্থীরা একটা অভিযোগ করেন যে, তারা তাদের নবীকে কষ্ট দিয়েছেন। সন্তান ও স্বামী হারানো এক মা প্রতিশোধ নেওয়ার জন্যে মুহাম্মদের খাবারে বিষ মিশিয়ে দেন। পরবর্তীতে মুহাম্মদ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এবং মুহাম্মদ মহিলাকে ক্ষমা করেন। বিষের প্রতিক্রিয়ায় মুহাম্মদের মাথার চুল পড়ে যায়। ইসলামের ইতিহাসে যতো হত্যা ও রক্তপাত সব নবীর উপদেষ্টা, সাহাবি ও আত্মীয়-স্বজনদের কারণেই সংঘটিত হয়েছে।