- Joined
- Dec 22, 2024
- Threads
- 169
- Messages
- 1,896
- Reaction score
- 323
- Points
- 1,633
- Age
- 40
- Location
- Dhaka, Bangladesh
- Gender
- Male
রাইতের বেলা বুড়ী দাদীর একবার শৌচাগারে যাইতে হয়। নইলে উনার না'কি ঘুম আসে না। শৌচাগার আবার ঘর থেকে কয়েক গজ দূরত্বে নির্মিত। সেদিন রাইতের বেলা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে দাদী ঘুম থেকে উঠে শৌচাগারের উদ্দেশ্যে রওনা দিলো। দাদী আবার বেশ সাহসী। গ্রামে দুরন্তপনার জন্যও অনেক খ্যাত ছিলেন। দরজা খুলে বের হয়ে যাবার আগে ছিটকিনি দিয়ে গেলেন।
যথারীতি উনি শৌচাগারের ভিতরে প্রবেশ করতেই এক ছিচকে চোর তার দরজা বাইরে থেকে আটকে দিলেন।
চোর মহাশয় বেজায় খুশি আজ মনের সুখে চুরি করতে পারবে। সে অনেক বার শুনেছে এই বুড়ির কাছে সেই জমিদার আমলের সিন্দুক আছে। তার কাছে ভুরি ভুরি সোনা-দানা আছে।
দাদীর ঘরে ডুকে যেই সিন্দুক খুলতে যাবে দেখে তালা দেওয়া। চোর পড়লো মহা বিপদে। খুঁজে খুঁজে শেষমেস চাবি হাতে পেলো। চাবি দিয়ে খুলতে গিয়েও খুলে না তালা। পরে দাদীর সুপারি কাটার ছাও (যাতি) দিয়ে তালা ভাঙার চেষ্টা করলো। দীর্ঘ আধা ঘন্টার পরিশ্রম করে তালা খুলতে পারে। কিন্তু তালা খুলে সে অবাক হলো বেশ। ভিতরে আরেকটা বাক্স আছে। সেটাও বেশ বড়। চোর তো মহাদ্বন্দে পড়ে গেলো। এটারও তালা ভাঙতে হবে।
হাতের যে চাবি আছে তা দিয়ে একবার চেষ্টা করে দেখলো তাতে মূহুর্তে খুলে গেলো। চোর মহাশয় তো মহাখুশি। কিন্তু বাক্সের ভিতর হাত দিয়ে দেখতে তার মুখ ফ্যাকাসে হয়ে গেলো। রাগে গজগজ করতে লাগলো সে। বুড়ির ঘরের বুড়ি সোনা-গয়না, টাকা-পয়সা না রেখে বুড়ি এখানে পান-জদ্দা রাখছে। আধাঘন্টা শুধু শুধু সে কষ্ট করেছে সে। চোর যেই উঠতে যাবে তখন শৌচাগার থেকে দাদি চেঁচালেন,
হ্যাঁ—রে তোর চুরি করা শেষ হলে দরজার ছিটকিনি টা খোল এবার। এখানে গন্ধে টিকতে পারছি না আর।
বিঃদ্রঃ লেখাটি অন্তর্জাল হতে সংগৃহীত
যথারীতি উনি শৌচাগারের ভিতরে প্রবেশ করতেই এক ছিচকে চোর তার দরজা বাইরে থেকে আটকে দিলেন।
চোর মহাশয় বেজায় খুশি আজ মনের সুখে চুরি করতে পারবে। সে অনেক বার শুনেছে এই বুড়ির কাছে সেই জমিদার আমলের সিন্দুক আছে। তার কাছে ভুরি ভুরি সোনা-দানা আছে।
দাদীর ঘরে ডুকে যেই সিন্দুক খুলতে যাবে দেখে তালা দেওয়া। চোর পড়লো মহা বিপদে। খুঁজে খুঁজে শেষমেস চাবি হাতে পেলো। চাবি দিয়ে খুলতে গিয়েও খুলে না তালা। পরে দাদীর সুপারি কাটার ছাও (যাতি) দিয়ে তালা ভাঙার চেষ্টা করলো। দীর্ঘ আধা ঘন্টার পরিশ্রম করে তালা খুলতে পারে। কিন্তু তালা খুলে সে অবাক হলো বেশ। ভিতরে আরেকটা বাক্স আছে। সেটাও বেশ বড়। চোর তো মহাদ্বন্দে পড়ে গেলো। এটারও তালা ভাঙতে হবে।
হাতের যে চাবি আছে তা দিয়ে একবার চেষ্টা করে দেখলো তাতে মূহুর্তে খুলে গেলো। চোর মহাশয় তো মহাখুশি। কিন্তু বাক্সের ভিতর হাত দিয়ে দেখতে তার মুখ ফ্যাকাসে হয়ে গেলো। রাগে গজগজ করতে লাগলো সে। বুড়ির ঘরের বুড়ি সোনা-গয়না, টাকা-পয়সা না রেখে বুড়ি এখানে পান-জদ্দা রাখছে। আধাঘন্টা শুধু শুধু সে কষ্ট করেছে সে। চোর যেই উঠতে যাবে তখন শৌচাগার থেকে দাদি চেঁচালেন,
হ্যাঁ—রে তোর চুরি করা শেষ হলে দরজার ছিটকিনি টা খোল এবার। এখানে গন্ধে টিকতে পারছি না আর।
বিঃদ্রঃ লেখাটি অন্তর্জাল হতে সংগৃহীত